top of page
ALL INDIA
ASPIRING WRITER's
AWARD
Swagata Bhattacharjee
REGISTRATION ID
B1158
YOUR FINAL SCORE IS IN BETWEEN
9.21 - 9.75
IFHINDIA CONGRATULATE YOU FOR BEING IN THE TOP 10 FINALISTS.
YOUR FINAL SCORE WILL BE ANNOUNCED IN THE AWARD CEREMONY.
1. THE TITLE WINNER SCORE MUST BE MORE THAN 9.70 WHO WILL BE WINNING 1,50,000/- CASH PRIZE & YOU MAY BE ONE OF THEM FOR SURE BECAUSE OUR FINAL WINNER IS IN BETWEEN THOSE TOP 10 FINALISTS INCLUDING YOU.
2. SINCE YOU ARE ONE OF THOSE TOP 10 FINALIST YOU WILL BE GETTING EXCLUSIVE GIFT COUPON WORTH 5000/- EACH
(Note : You must participate either in ONLINE EVENT or OFFLINE EVENT without fail to get your AWARD BENEFITS)
3. ALL TOP 10 FINALIST INCLUDING YOU MUST PARTICIPATE IN THE MEGA EVENT EITHER OFFLINE OR ONLINE BECAUSE EVEN YOU MAY BE THE ONE WHO WIN THE TITLE FOR SURE.
4. INCASE YOU ARE NOT WILLING TO PARTICIPATE IN THE MEGA EVENT/ AWARD CEREMONY EITHER OFFLINE OR ONLINE then your journey in the contest will end here. HOWEVER YOU WILL STILL RECEIVE THE BEST 25 WRITERS BENEFITS but you will not get any benefits for being in the TOP 10 incase you quit from the contest hereafter.
click on the below link to know more information about the FINAL ROUND
Written By
Swagata Bhattacharjee
ফরেন ট্রিপ
এই গ্রহের সমস্ত মানুষকে আমি অশ্রদ্ধা করি তাদের ভোগবোধ, দীর্ঘঈর্ষা আর পর্জয়ানুক্রমের জন্য।
কিন্তু কোনো শব্দকে আমি ঘৃণা করিনা, কেনোনা তা না দেখা থেকে বেরিয়ে আসছে একটা অন্ধ আলোর ঝর্ণা, যা এই সব উদ্দেশ্যবোধ দ্বারা প্ররোচিত হয় না বরং এটা সেই অনন্য রায় যে ঘড়ের উদ্দালোকে জানালার প্রভেদে বিকেলের মেটাফর যেরকম।
এই গ্রহের এই সমস্ত ধুর্ত ও বাড়তে থাকা সবকটা অপরাধীর জন্য আমি প্রথমে আমার নিজের আত্মার যকৃত খুড়ে বার করি এবং প্রত্যেক বার ভেবেছি আমার অপরাধ একটা ক্যাসিওপিয়ার সমান
এবং এই ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলোর প্রত্যক্ষ কারন আমি নিজেই।
জানি দোষী এবং সেই দোষের জন্য মৌণ দৃষ্টিহীন দর্শক
বস্তুতই এরা এক এবং শূন্য যারা একে অপরের পরিপূরক
যারা নিজেদের সম্পূর্ণ করছে এভাবে।
এই মাত্রাহীন বস্তুপূজার জন্য আমি মারাত্মক অশ্রদ্ধা করি নিজেকে।
মনে আছে একটা ফরেন ট্রিপে যাওয়ার জন্য নিজের মা কে বেচেঁ দিয়েছিলাম জবাই করার সমাজের কাছে,
উন্নত হওয়ার জন্য যে
ডিনার পার্টি আয়োজন করেছিলাম আর ওখানকার রেনবো রঙের জোকারেরা যেসব জার্মান মদ পরিবেশন করছিল তা থেকে আমার মায়ের রক্তের ঘ্রাণ আসছিল,
ছোট বেলায় তার কোলের উপর হাফ শুয়ে হাফ বসে সিলিং দেখতাম
আর যা তার শরীর থেকে যেসব পেতাম,
যেমন ছোট্ট করবী ফুল শরতের রাতে হাওয়ার থেকে যে ঘ্রাণ পায়।
জানিনা মরুভূমি আমায় গ্রহণ করবে কিনা, মাথা তুলতে দেবে কিনা কোনো অনুমতি পত্র ছাড়া। কেননা সামান্য একটা শব্দে দূষিত হয়ে যেতে পারে গোটা মহাদেশটা।
আমি সমস্ত ভাবে ঢেকে রাখতে ব্যর্থ হচ্ছি নিজের হাতের তৈরী কালো রং, কেননা প্রত্যেকটা রাস্তার মোড়ে জ্বলে উঠছে ল্যাম্পপোস্টের আলোরা। মরুভূমি আমাকে পরিত্যাগ করেছে, শুধু আমার কাছে থাকার কারনে সে তো আর হত্যা করতে দিতে পারেনা তার বুকের গর্তের ভিতরে ঘুমিয়ে থাকা হরিণদের।
আদৌ কি তারা শান্তিতে আছে এখন?
আর আমি যে দেশে থাকি তারা তাদের নিজের প্রতিফলন থেকে তৈরি হওয়া শত্রুদের বালিয়াড়ির মাঝখানে দিয়ে পাঠিয়েছে যুদ্ধ বিমান, এমন চোখ দিয়ে তারা দেখছে যেন অবচেতনে তারা নিজেকে দেখেফেলতেই খুন করবে।
নিজেরাই নিজেদের শত্রু হওয়া বাদদিয়ে আর কোনো তুখোড় উদ্দেশ্য নেই।
আমি জানিনা ম্যান মেড ফ্লাডে ভেসে যাওয়া একটা চাষির ছেলের অভিশাপ থেকে এই গ্রহের পরবর্তী প্রজন্মের বিলিয়নিয়ার শিশুরা রক্ষা করতে পারবে কিনা নিজেদের।
নিজেকে এত অশ্রদ্ধা করি যে অন্যরা আমাকে খিস্তি দেওয়ার সুযোগ পায়না অথবা বলা যেতে পারে তারাও নিজেদেরকে খিস্তি করতে এতটাই তৎপর যে তারা অন্যদেরকে ঘৃনা ছড়াতে থাকে সবসময়। এই জন্য তারা যেকোনো সময় আত্মকষ্টে নাগাসাকির নিউক্লিয়ার ব্লাস্টের মতো আকৃতিররাক্ষস প্রতিহিংসায় ফেঁটে পরতে পারে, যার ফলাফলের অনিবার্যতায় গলে যেতে পারে গোটা পৃথিবী,
যেখানে এই আণুবীক্ষণিক মানুষের বেচে থাকা বেচে আছে নক্ষত্রহীন আকাশের মতো,
তাদের হৃদপিন্ড ওয়েসিস আর আমার সারা গায়ে আলেয়া
জানিনা কবে থামবো আমরা, কবে ট্রিপ শেষ করবে তোমরা, যাদেরকে আমি নিজের থেকে কিছু কম অশ্রদ্ধা করি! জানা নেই কত জন্ম আমার পিঠের ওপরে পরে রয়েছে এই বিশাল দানবের কঙ্কাল, যার কেমিক্যাল হৃদপিণ্ডের লাশ, যা আমাদের মনকে করে দেয় ধূসর,
করে দেয় উদাসীন।
ওহ! একটা ফরেন ট্রিপে থাকার জন্য নিজের মা কে বেচে দেওয়ার আক্ষেপ আমাকে যেকোনো উচ্চতার আতঙ্কে ঢেকে দিতে পারে!
আহ কতদুর দৌড়ে গেলে ভুলতে পারবো সেই শরতের হাওয়ার গন্ধটা-
আহ! অর্থউপার্যন, আমাকে খুন করো অর্থহীন সমস্ত জেলারের প্রেতনীদের ডাইনিংএ। ওরা আমার রক্ত চুষে যাক, গান গেয়ে যাক আমার বুকের উপর দাড়িয়ে, যতক্ষণ আমি মরে না যাই।
এবার আমি থামলাম মহারানী নামক প্রেতনীর দূর্গের বাইরে
গন্ধ পেলাম ফুটন্ত রক্তের
রেপ করে খুন করা শিশুদের রক্তের মদের।
মহান গায়ক হওয়ার জন্য বললাম "দুর্দান্ত এই রক্তের গন্ধ" আর প্রেতনীকে খুশি করার জন্য গাইলাম এমন সব লিরিক যা আমি নই
যে গান গান নয়, বরং যে সুরগুলো নিজেই সাকিউবাস নার্স
যারা কালো শক্তির কবলে পরে মাঝরাতে মায়ের গর্ভে শুয়ে থাকা শিশুদের আর ভেন্টিলেশনে থাকা রুগীদের গলা টিপে মেরে ফেলে একলহোমায়,
সেই নার্সরা বিবস্ত্র হয়ে নাচে আমার গানের সুরে।
ওহ! আমি সেই অভিশপ্ত লেখক!
যার জননীর উচিত ছিল জন্মানোর পরেই তাকে খুন করা।
কিন্তু মা তো ঘৃণা করে ভোগবধে জারিত থাকা মানুষদেরকোনো স্বপ্নকে নয়, স্বপ্ন তো প্রাণের মতোই যে কারোর দেখানো পথ কখনই অনুসরণ করেনি।
সে তার নিজের তৈরি সহজ রাস্তা খুঁজে নিচ্ছে রাতে।
এসব থেকে এস্কেপ করার চেষ্টা করেছি আমি এক হাজার বার,
আর অজস্র সমুদ্রের ফ্যেনা আমার বুকের ভিতর থেকে উঠে মুছে যেত বালির জমিতে,
আর অজস্র ডলফিন মাছ তাদের নিজস্ব ঢেউ তৈরি করছে মাঝ সমুদ্রে।
আমি নিজেকে ভাবতাম সেইসব ডলফিন মাছ
কিন্তু এই যে দেশ জমিতে, শহরে পরে থাকার লোভ, এই যে ডলফিন মাছের জন্য আরেকটা মেয়ে ডলফিন মাছেরা যারা সব প্রেতের কবলে তাদের প্রেতগ্রস্ত পাখনায় মানিয়ে নেয় তাদের যৌণ শরীরটা, তাদের অমোঘ টানে চলে যেতে পারিনি মাঝ সমুদ্রে।
ঠিক এইজন্য আমার উপর থেকে আমার বিশ্বাস আরো চলে যাচ্ছে, অন্তত আমি জানি শুধু এই জন্য নিজের খুলি নিজেই ফুটো করে দেবো আর্ত বারুদ দিয়ে, শ্বাস রোধ করে মেরে ফেলবো নিজের ভিতর ঘুমিয়ে থাকা সমস্ত শিরা গুলোকে।
সেই সব বাউলিনিরা কোথায় যারা তাদের শরীর থেকে প্রজাপতিদের ছেরে দেয় ফুলের ওপর আর পুড়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্ত আত্মাদের যারা চান্দ্রনির বলয়ে আলোকিত করে!!
কোথায় সেই সব বাউলিনিরা ??
আমি যাদের কে দেখেছি এরা কেউই আমার মায়ের মত নয়, এরা পিশাচ আমাদের মাংস খাওয়ার লোভে জটা ধারণ করেছে।
প্রেম তাদের কাছে সেইসব মাংস কলোনীর দরজা।
আহ, আর গোষাপের জিভের মতো দানবীয় তীর্থ ক্ষেত্র গুলো, দরজার ভিতরে লুকিয়ে রাখে জঙ্গলের বাঘ
নিজেকে দেখায় আদর খোর বিড়ালের মতো
তুমি যখন তাদের স্পর্শ করবে তারা বেড়ালের রূপ থেকে বদলে যাবে জঙ্গলের বাঘে। নিমেষেই তোমাকে খেয়ে ফেলতে দ্বিধা করবে না এবং মল ত্যাগ করবে এমনকি সেইসব দৃশ্য থেকে কমিউনিস্টরাও থাকে বহুদূরে।
তোমরা অবশ্যই চেনো সেইসব প্রতিষ্ঠানগুলো যারা তোমাদের আর তোমার কাছে পৌঁছতে দেয়না, নিজেদের চাকর করে রাখবে বলে, তোমরা নিশ্চয়ই চিনতে পারবে সেইসব শিক্ষকদের যারা রাক্ষসদের হাতের খেলনা।
তোমরা অবশ্যই চেনো সেইসব কোর্ট চত্বর যেখানে রাক্ষস দের জন্য নিখুঁত দেবদূতের অপরাধ খুঁজে বার করে তাদের নিজেদের জন্য প্রফেটদের ঝুলিয়ে দেওয়া হয় ফাঁসিতে।
এইরকম প্রত্যেকটা জায়গার উপর প্রেম ও ভরসার জন্য নিজেকে বিষ দিয়ে হত্যা করতে রাজি আছি,
কেউ যখন গায়ে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যা করে মনেহয় সে তার আত্মাকে খুন করার অপরাধে ক্রমাগত কেরোসিনের আগুনে পুড়িয়ে দিচ্ছে নিজেকে।
চেতনার কাছে এই বিশ্বচেতনায় মানুষের কি চাই,
কি হারিয়ে গেছে যেটা আগে ছিল? না এরকম কোনো কিছুই কখনও ছিলনা।
মহাকাশ যখন তার মুখের ভিতর গিলে নেয় একটা স্যাটেলাইট, তখন তো আর বলাযায় না সেই সেটালাইটের ভিতরে থাকা তথ্য নষ্ট করার জন্য সে এটা করেছে
বরং মহাশূন্য নিজেই জানে কোথা থেকে তারা এই প্রযুক্তি চুরি করে পৌঁছে দিচ্ছিলো এই মহাকাশচারীরা, আর এইসব মানুষের তথ্যে ক্রমেই ফুলে উঠলো এআর টাইট যন্ত্রের ডিসপ্লে।
কোথায় থামবে এই মহাকাশচারীরা !
কোথায় থামবো আমরা!
থামার আগে ঠিক কতটা স্বব্দহীন হয়ে যাবো আমরা;
এই যে অজস্র ক্ষতিতে মানুষ আনন্দ পেতে থাকে,
মনেহয় হত্যার পর প্রত্যেকটা শব এখানে স্বব্দহীন হয়,,
অপেক্ষায় থাকে হায়নার বা দাড়কাকেদের,
আসলে তোমরা নিজেরাই এক একজন হয়না আর কাক
তোমরা জানোনা!
যারা তোমাকে গোগ্রাসে আত্মসাত করে
আর তোমার মিথ্যে, দুঃখ ও লজ্জা থেকে তোমাকে মুক্তি দিতে চায়।
আমি জানি আমাদের প্রত্যেকের প্রতি প্রত্যেকের প্রেম সেই সাদা কালো কাকের প্রেমের মতো,
পাদ্রী গুলো কোথায় থামবে!
কোথায় থামবে এই শকুনের মতো রাষ্ট্রবিক্রেতারা
কোথায় থামবে এই বিশাল বিশাল নরক উৎপাদনকরী জাহাজের মালিকেরা!
কোথায় থামবে আমার ফরেন ট্রিপের রাস্তা!
যার জন্য শেষ হয়ে গেছে আমার মায়ের পুরো শরীর, হৃদপিণ্ড, শব্দ!
আমি মারাত্মক ভাবে অশ্রদ্ধা করি নিজেকে
এই কাজটা যখন করছি তখন বাঁচার আর কোনো রাস্তা নেই।
দূরে রয়েছে ইউরোপ
জানিনা ট্রিপ ক্যান্সেল করার কি উপায়,
যতক্ষণ না গিলোটিনের ভিতর সে সবার মাথা কেটে না নেয়!
আত্মশ্রদ্ধা জিনিসটা আসলে কি?
যা নির্ধারিত করে সবার আত্মপ্রেম বা আত্মদুর্বলতা?
যবাই হওয়া সেই পাঠার লাশের মতো
যা এক সময় ঈশ্বরের পবিত্র পেশী ছিল।
আর এখন সেটা মর্গের ফ্রীজে পচে যাচ্ছে পেরাসাইটের খাবার।
জীবসেবা কি?
যা তোমাকে আর তুমি হতে দেবেনা কখনোই এবং তুমি সাম্যহীন লোকেদের পোশাকের সাইজের নিজের পোশাক বানিয়ে নাও?
কাকে তোমরা বলো প্রেম?
অপ্রেমে জর্জরিত থাকাঁ কিছু মানুষের একসাথে থাকার ম্যাজিক, অথবা একোরিয়ামের সমস্ত মাছেদের বরাদ্দ যতটুকু জল?
শোনো আমি নিজেকেও বলছি এবং তোমাদেরকেও
মানুষের প্রেম কোনোদিনও সার্থক হবে না, যদি না তারা দৈর্ঘ্য প্রস্থহীন সমুদ্রের মাঝে পৌছতে না পারে, তোমার ক্যাকটাসের উপর কখনই নির্ভর করে না মরুভূমির উত্তাপ
বরং তুমি তোমার শিকড় ছড়িয়ে সেই মরুভূমি থেকে জল আরোহণ করতে পারো।
আর আমি নিজে কে?
সেই বা কে?
অন্যকেউ কে যে তোমাকে বাঁচিয়ে তুলবে!
তোমার জন্য কোনো অপর কোনো ছায়া নেই পৃথিবীতে শুধুমাত্র তোমার ছায়া বাদ দিয়ে।
যদি ভাসতে চাও ডলফিন মাছের মতো, তাহলে তোমাকেই তোমার ছায়ার আঁশ দিয়ে দক্ষ শ্রমিকের মতো তৈরি করে নিতে হবে পাখনা।
নক্ষত্ররা জানে কার কাছে ঠিক কতটা দৃশ্যমান হওয়ার জন্য তারা নিজেকে জাগিয়ে রেখেছে, তুমিতো সেই আলোরই আত্মীয়দের ছায়া।
তাই সে তোমাকে অন্ধ করে দেবে গলিয়ে পুড়িয়ে দেবে তোমার প্লাস্টিকের ডানা।
এমন কি থালার উপর জন দ্য ব্যাপটিস্টের কাটা মাথার মতো হলেও।
ওহ! আমি আমাকে প্রচন্ড ঘৃনা করি এই পিতাপরায়নাতার জন্য, আর আমার ভুলগুলো আমার পিতার, আর তার ভুলগুলো তার পিতার, এই ভাবে সমস্ত মানুষই সার্থ নির্ভর এবং চোখ খুলে রেখেছে যেকোনো মুহূর্তে অন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য
যেমন আমি আটকে গেছি এই অর্থপুঞ্জের ভিতর বস্তুপুজার মাজারে,
যারা আমার রক্ত ঢক ঢক করে গিলে, কিডনী ফুলিয়ে মুতে দিচ্ছে সেই সব রাস্তার উপরে।
আমিও বিকিয়ে যাচ্ছি আমার মায়ের শবের মতো
কারা আমার প্রতিদ্বন্দ্বী?
কাকে হারাতে চাইছি আমি?
নিজের পোষমানা রাক্ষসের কাছে?
কাকে আমি অন্ধ করে দিতে চাই নিজে দেখতে পাচ্ছিনা বলে?
বস্তুপুঞ্জরা আর কোনো ইঙ্গিত দিচ্ছেনা, তারা জানে আমার আরো কষ্ট পাওয়া বকি আছে, যা আমাকে হত্যা করলেও অসমাপ্ত পরে থাকবে।
ঘুরে বেড়াচ্ছি সেই ফরেন ট্রিপটায় সবকিছু শেষ করার উদ্দেশ্যে
কিন্তু জানি এই শেষ কোনো একটা প্রতিযোগিতা শুরুর কারণ
অর্থনির্যাসের হ্যাংওভার কাটানোর আর কোনো রাস্তা নেই,
যেমন একজন পার মাতালের আর কোনো উপায় থাকেনা পরের দিন মদ খাওয়া ছাড়া,
কাকে বলবো আমায় বাঁচিয়ে তোলো
আমিতো তাকে লুকিয়ে রেখে নিজে শব্দের দেবতা সেজে ছিলাম
হাতে লাগিয়ে ছিলাম ফাউন্টেন পেনের কালি, এক মাংসক্ষোর পরজীবীর মতো ভর্তি করতে শুরু করেছিলাম শূন্যতা, তা তোমরা মেনে নিয়েছ, কলমের কালি আমার হাতে ক্ষত তৈরি করেছে ম্যাগমার উত্তাপে,
শুধুমাত্র এই ব্যর্থ ট্রিপটা থেকে ফিরে এলেই আমার মুক্তি সম্ভব, যদিও জানি বস্তুত অমর এই ফরেন ট্রিপ
আমি কি এখন শৈশবের মতো দেখতে পাচ্ছি মা কে?
আমি কি এখনও শব্দ করে ডাকতে পারি মায়ের আঁচলের হাওয়াকে,
না! সেটা অসম্ভব
তাকে আমি সমাজের মতো কসাইয়ের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলাম
কষাইরা এতো সময় ধরে সেই মাংস টুকরো টুকরো করে কেটেছে
যা এখন তোমরা হজম করছো নির্জনতায়,
তারপর হাত রাখবে এই ফরেন ট্রিপের মৃত্যুর পর থম থমে শরীরের বর্ণনায়।
PLEASE CHECK YOUR PHOTO
Swagata Bhattacharjee
ABOVE SHARED PHOTOGRAPH WILL BE USED IN THE CERTIFICATE AND DONT WORRY IF THE ALLIGNMENT IS NOT CORRECT. IT WILL BE CORRECTED DURING CERTIFICATE DESIGN.
ALSO THE NAME MENTIONED BELOW THE PHOTOGRAPH WILL BE WRITTEN ON CERTIFICATE.
bottom of page